রয়টার্সের প্রতিবেদনে ইরানের পারমাণু শক্তি সংস্থার প্রধান মোহাম্মদ ইসলামি বলেছেন, ইস্রায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর ক্ষয়ক্ষতিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর দ্রুত মূল্যায়ন চলছে এবং সেই সাথে পরমাণু কর্মসূচি পুনরায় চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে 1।
🛠️ কী করণীয় বলা হয়েছে?
- “ যে জায়গাগুলোতে ক্ষতি হয়েছে, সেগুলো ঠিক করা হবে” — ইরানের মুখপাত্র জানিয়েছেন 2।
- “উৎপাদন ও সেবা যাতে নিরবচ্ছিন্ন থাকে, সে ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে” — প্রধান পরিকল্পনা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে 3।
🌐 আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট
এই ঘোষণার আগে ইরান যুদ্ধবিরতির সঙ্গে সম্মতি জানায় — তবে ঐ সময়ের মধ্যেই পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে হামলা চালানো হয়েছে 4।
বিশ্লেষকদের মানুষ বলছেন, পরমাণু কর্মসূচির পুনরায় সক্রিয়করণ বিশ্বে নতুন উত্তেজনার ঝুঁকি বাড়াবে এবং ইরানের বিরুদ্ধে আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরও দৃঢ় হতে পারে 5।
🔍 বিশ্লেষণ ও সম্ভাবনা
- যুদ্ধবিরতি ছিল শান্তির একটা উত্তরণ, কিন্তু এর সাথে সরাসরি যুদ্ধে সংযুক্ত নয়।
- পরমাণু কর্মসূচি চালু করলে → নতুন বিশ্ব রাজনীতির টানাপোড়েন, আন্তর্জাতিক চাপ ও আর্থিক বাজারের অনিশ্চয়তা বাড়বে।
- IAEA ও পশ্চিমা দেশদের সামনে ইরানের অবস্থান কঠোর হয়েছে — তবে তারা তাইওয়ান ইস্যুতে পর্যালোচনা ও কূটনৈতিক দ্বারাও দরজা খোলা রাখতে চায় 6।
🕵️♂️ প্রশ্নগুলো জাগছে:
- ইরান কি আবার পরমাণু অস্ত্র তৈরির পথে যাবে?
- IAEA ও পশ্চিমা বিশ্বের চাপ থেকে তারা ফিরে দাঁড়াবে কি?
- বাংলাদেশসহ বিশ্বে তেলের বাজার ও রাজনৈতিক নিরাপত্তায় বিপর্যয় আসবে কি?
বিশেষ মন্তব্য: যুদ্ধবিরতি অনুযায়ী যতটা শান্তির ভাবনা চলছিল, যেন সেটা নিজেই হুমকিতে পরিণত হতে চলছে; এই চিরস্থায়ী শান্তির জন্য পরমাণু ইস্যুতে কূটনীতিই একমাত্র পথ হতে পারে।
সূত্র: Reuters, Ittefaq, Kalbela, BD24Live, Anandabazar
#IranNuclear #Ceasefire #IranRestartProgram #NuclearTension #MiddleEastCrisis #TimesOfBangladesh